বেনাপোলে সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ায় কাস্টমস কমিশনারের নামে জিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক স্পন্দন পত্রিকার বেনাপোল প্রতিনিধি ও বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ কাজিম উদ্দীনকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি প্রদান করায় কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরীর নামে পোর্ট থানায় সাধারণ ডায়েরী হয়েছে।
বুধবার( ০৮ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার সময় শেখ কাজিম উদ্দিন বাদী হয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় এ সাধারণ ডায়েরী করে। যার নং-২৮০। এছাড়া গত ৫ এপ্রিল শেখ কাজিম উদ্দিনের পক্ষে স্থানীয় সাংবাদিকরা জেলা প্রশাসক যশোর বরাবর শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পূলক কুমার মন্ডলের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
জিডি সুত্রে জানা যায়, গত ০২ এপ্রিল একদল অসহায় মানুষ ত্রাণ গ্রহনে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের সামনে স্বল্প জাইগায় ভিড় জমায়। যা করোনা সংক্রমণের ঝুকি থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টিতে রীতিমত বিতর্কের জন্ম নেয় বিভিন্ন মহলে। লোকসমাগমের এই ছবি তুলে তার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়। এছাড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে ত্রাণ বিতরনের বিষয়টি কয়েকটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়। এনিয়ে কাস্টমস কমিশনার ও তার কর্মকর্তারা ফেসবুকে কাজিমকে বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান ও সন্মান হানিকর কথা বলে। লোকসমাগমের স্ট্যাটাসে কাস্টমস কমিশনারের পক্ষে গত ০২ এপ্রিল রাজস্ব কর্মকর্তা নঈম মিরণ কাজিমের বিরুদ্ধে পুলিশে সাধারণ ডায়েরী করে।
বেনাপোল সীমান্ত প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহিদুল ইসলাম শাহিন বলেন, করোনা আক্রান্তের ঝুকি থাকলেও সংবাদকর্মীরা সে ভয়কে উপেক্ষা করে মানুষকে সচেতন ও ভাল মন্দ খবর মানুষের মাঝে পৌছে দিতে কাজ করছে। কিছু মানুষ আছেন যারা সংবাদকর্মীদের সবসময় বিরোধী হিসাবে দেখেন। একজন দায়িত্বশীল কাস্টমস কর্মকর্তার এমন আচরণ মানায় না। তিনি যদি দুঃখ প্রকাশ না করেন তবে সংবাদকর্মীরা এর প্রতিবাদমুলক নানান কর্মসুচী গ্রহণ করবে।
শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু বলেন, এই দূর্যোগের সময় জীবনের ঝুকি নিয়ে সংবাদকর্মীরা প্রশাসনিক বিভিন্ন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি কাজ করে আসছে। সামাজিক দুরত্ব বাজায় রেখে প্রয়োজনীয় কাজ ও খাদ্যদ্রব্য বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানে কোন অনিয়ম চোখে পড়লে একজন সংবাদকর্মী তা তুলে ধরতেই পারেন। এতে তাদের বিরুদ্ধে খারাপ আচারণ শোভনীয় না।
বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের ডিউটি অফিসার এএসআই আলমগীর হোসের জিডি দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার( ০৮ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার সময় শেখ কাজিম উদ্দিন বাদী হয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় এ সাধারণ ডায়েরী করে। যার নং-২৮০। এছাড়া গত ৫ এপ্রিল শেখ কাজিম উদ্দিনের পক্ষে স্থানীয় সাংবাদিকরা জেলা প্রশাসক যশোর বরাবর শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পূলক কুমার মন্ডলের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
জিডি সুত্রে জানা যায়, গত ০২ এপ্রিল একদল অসহায় মানুষ ত্রাণ গ্রহনে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের সামনে স্বল্প জাইগায় ভিড় জমায়। যা করোনা সংক্রমণের ঝুকি থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টিতে রীতিমত বিতর্কের জন্ম নেয় বিভিন্ন মহলে। লোকসমাগমের এই ছবি তুলে তার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়। এছাড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে ত্রাণ বিতরনের বিষয়টি কয়েকটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়। এনিয়ে কাস্টমস কমিশনার ও তার কর্মকর্তারা ফেসবুকে কাজিমকে বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান ও সন্মান হানিকর কথা বলে। লোকসমাগমের স্ট্যাটাসে কাস্টমস কমিশনারের পক্ষে গত ০২ এপ্রিল রাজস্ব কর্মকর্তা নঈম মিরণ কাজিমের বিরুদ্ধে পুলিশে সাধারণ ডায়েরী করে।
বেনাপোল সীমান্ত প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহিদুল ইসলাম শাহিন বলেন, করোনা আক্রান্তের ঝুকি থাকলেও সংবাদকর্মীরা সে ভয়কে উপেক্ষা করে মানুষকে সচেতন ও ভাল মন্দ খবর মানুষের মাঝে পৌছে দিতে কাজ করছে। কিছু মানুষ আছেন যারা সংবাদকর্মীদের সবসময় বিরোধী হিসাবে দেখেন। একজন দায়িত্বশীল কাস্টমস কর্মকর্তার এমন আচরণ মানায় না। তিনি যদি দুঃখ প্রকাশ না করেন তবে সংবাদকর্মীরা এর প্রতিবাদমুলক নানান কর্মসুচী গ্রহণ করবে।
শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু বলেন, এই দূর্যোগের সময় জীবনের ঝুকি নিয়ে সংবাদকর্মীরা প্রশাসনিক বিভিন্ন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি কাজ করে আসছে। সামাজিক দুরত্ব বাজায় রেখে প্রয়োজনীয় কাজ ও খাদ্যদ্রব্য বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানে কোন অনিয়ম চোখে পড়লে একজন সংবাদকর্মী তা তুলে ধরতেই পারেন। এতে তাদের বিরুদ্ধে খারাপ আচারণ শোভনীয় না।
বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের ডিউটি অফিসার এএসআই আলমগীর হোসের জিডি দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন